বিদেশী মুদ্রা প্রতারণা হতে সাবধান থাকতে করণীয় কি।

বিদেশী মুদ্রা প্রতারণা হতে সাবধান থাকুন।

বিদেশী মুদ্রা প্রতারণা হতে সাবধান থাকুন।


বিদেশী মুদ্রা প্রতারণা-

প্রতারণা শব্দের সাথে আমরা সবাই কমবেশি সবাই পরিচিত। পেনাল কোড, ১৮৬০ এর আলোকে বলতে গেলে, “কোন ব্যক্তি প্রতারণার উদ্দেশ্যে কিছু করলেই উক্ত ব্যক্তি প্রতারণা মূলকভাবে তা করেছে বলে পরিগণিত হয়।”

বিভিন্ন অসৎ প্রকৃতির মানুষ সাধারণ মানুষের সরলতার সুযোগে বিভিন্নভাবে প্রতিনিয়ত প্রতারিত করে চলেছে। বড় বড় প্রতারণার খবর প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কল্যাণে আমাদের নিকট আসলেও বেশিরভাগ ছোটখাট প্রতারণার খবর আমাদের নিকট আসে না। আবার অনেকে সামান্য ক্ষতি মনে করে তা প্রকাশ করতেও চায় না বা আইনী পদক্ষেপ নিতে চায় না।  

বাংলাদেশে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন রকম নিত্য নতুন প্রতারক চক্র নিত্য নতুনভাবে সাধারণ মানুষকে ভুল বুঝিয়ে প্রতারণার ফাঁদে ফেলে সর্বসান্ত করছে। প্রতারকরা সাধারণ মানুষের সরলতাকে কাজে লাগিয়ে ইনিয়ে বিনিয়ে ধর্মীয় বিশ্বাসমূলক দোহাই দিয়ে বিশ্বাস অর্জন করে থাকে। 

এবার আসি মূল কথায়, অনেক মানুষ বিভিন্ন দেশের মুদ্রার নাম জানলেও হঠাৎ করে দেখে কোন দেশের মুদ্রা তা নির্ণয় করতে পারে না এবং সেই মুদ্রার বর্তমান বাজার দর কত ? কিংবা মুদ্রাটি আসল বা নকল (জাল) কিনা তাও বুঝতে পারে না। সেই সুযোগে প্রতারক চক্র বিভিন্ন ভাবে লোভ দেখিয়ে প্রলোভিত করে সাধারণ মানুষকে কম দামে বিদেশী মুদ্রা বিক্রয় করার নামে প্রতারণার ফাঁদে ফেলে।

তাৎক্ষণিকভাবে অনেকে সরল বিশ্বাসে মনে করে থাকে, বেশি দামের মুদ্রা (যেমন-ডলার) অল্পদামে ক্রয় করে বা বিনিময় করে পরবর্তীতে বেশি দামে এক্সচেঞ্জ করতে পারবে। 

কিন্তু সেই আশায় গুড়ে বালি। যখন দেখে যে, বিদেশী মুদ্রা (রিয়েল বা ডলার যেটিই হোক) জাল/ নকল কিংবা যেই টাকা দিয়ে ঐ বিদেশী মুদ্রাটি বিনিময় করেছে বা ক্রয় করেছে তার অর্ধেকও বিক্রয় করা যাচ্ছে না। যখন বুঝতে পারে তখন আর কিছু করার থাকে না। কারণ যার নিকট থেকে বিদেশী মুদ্রাটি নিয়েছে তাকে কিংবা তার আশপাশের কাউকে সে চিনে না। 

অপরিচিত কারো কাছ থেকে কিছু নিবেন না দিবেনও না। অপরিচিত কারো সাথে কোন কিছু বিনিময় ও লেনদেনের ক্ষেত্রে অধিক সচেতন থাকতে হবে। 

মনে রাখবেন হঠাৎ করে বড় লোক হওয়া যায় না। হঠাৎ বড়লোক হলে হঠাৎ গরীব হতে সময় লাগবে না। এমনও হতে পারে জাল বা নকল মুদ্রা (ডলার, রিয়েল, রুপি ইত্যাদি) রাখার দায়ে আপনি আইনী জঠিলতার স্বীকার হতে পারেন। কারণ আপনি যার নিকট থেকে বিদেশী মুদ্রা নামীয় বিপদ কিনেছেন তাকেতো আপনি চিনেন না। তাই আইনী জঠিলতা থেকে রেহাই পাওয়াও সহজ হয় না।

বাস্তবতার নিরিখে ঘটনা প্রবাহ-০১ঃ   

 
আমার কথা দিয়ে শুরু করি, বিগত কয়েক বছর পূর্বে আমি একদিন চট্টগ্রাম রিয়াজ উদ্দিন বাজার থেকে রাস্তা পার হয়ে পায়ে হেঁটে নিউ মার্কেটের দিকে যাচ্ছিলাম। যাওয়ার পথে রাস্তার মাঝখানে আইল্যান্ডের উপর উঠার সাথে সাথে দুই দিক থেকে দুই জন লোক আমার দুই পাশে আসে। 

এরমধ্যে এক জন লোক আমাকে খুবই বিনয়ের সহিত (নিরূপায় হয়ে) বলল  আপনার সাথে একটু কথা বলতে পারি ? আমি লোকটার পরিস্থিতি দেখে বললাম কি কথা ? 

তিনি তাৎক্ষণিক খুবই কান্না জড়িত কণ্ঠে (হাতে পায়ে ধরা অবস্থা) বললেন, “আমি কয়েকদিন হলো সৌদি আরব থেকে দেশে এসেছি, আমার স্ত্রী চকবাজার হাসপাতালে ভর্তি আছে। আমার কাছে কোন টাকা নেই শুধুমাত্র সৌদি রিয়াল আছে। আমার স্ত্রীর চিকিৎসার জন্য জরুরী ভিত্তিতে টাকার প্রয়োজন। এই রিয়াল নিয়ে আমাকে টাকা দিয়ে সাহায্য করুন ভাই” আমি বললাম আমি সৌদি রিয়াল নিতে ইচ্ছুক নই, আপনি প্রয়োজনে মানি এক্সচেঞ্জে যোগাযোগ করুন। 

সেদিন ছিল শনিবার। তাই সে বলল “আজ সরকারী বন্ধ থাকায় মানি এক্সচেঞ্জ খোলা নেই।” এরপর আমি বললাম, এখানে আশপাশে অনেক বড় বড় দোকানপাট আছে তাদের সাথে কথা বলে বিনিময় করুন ? 

সে আমার সাথে কথা বলার সময় অপর ব্যক্তি বলল “এই সৌদি রিয়ালের দামতো অনেক বেশি। আমি বিষয়টি কিছুটা আন্দাজ করলাম যে, আমার সাথে একজনের কথা হচ্ছে, এই বিষয়ে আমার চাইতে আমার পাশে থাকা ব্যক্তির আগ্রহ অনেক বেশি। 

তাই আমি বললাম, “উনার প্রয়োজন আছে মনে হচ্ছে, আপনি উনার কাছে সৌদি রিয়ালগুলি এক্সচেঞ্জ করুন।” প্রথম জন আমাকে বলল, “তিনি নিতে চেয়েছিল কিন্তু তিনি নাকি ২০০/- টাকা নিয়ে বাসা থেকে বের হয়েছে, তাই নিতে পারছে না” আমি বললাম নিতে না পারলে দরাদরি করছে কেন ? বিভিন্ন রকম তালবাহানা, প্রলোভন ও মিথ্যা কথার মাঝে আমার বুঝতে দেরি হলো না এরা উভয়ে প্রতারক চক্র। 

প্রথম জন এমন ভাব নিল যে, আমি ছাড়া আর কারো নিকট সে সৌদি রিয়ালগুলি বিনিময় করবে না। তাই আমি বললাম আমার সাথে চলুন, দেখি কোন ব্যবস্থা করতে পারি কিনা ? কারন রাস্তার মাঝখানে তাদের সাথে বেশি সময় অতিবাহিত করাও নিরাপদ নয়। 

আমি তাকে কৌশলে নিউমার্কেট মোড়ে থাকা ট্রাফিক পুলিশের সার্জেন্ট এর দিকে নিয়ে যেতে চাইলাম। আমাদের দুই জনের পিছন পিছন কথিত ২০০/- টাকা নিয়ে বাসা থেকে বের হওয়া ব্যক্তিও আসছিল। আমি পুলিশের দিকে যাওয়ার বিষয়টি বুঝতে পেরে তারা দুইজনই (প্রতারক চক্র) কৌশলে স্থান ত্যাগ করে।

বাস্তবতার নিরিখে ঘটনা প্রবাহ-০২ঃ  


আরো একটি ঘটনা বলি, একজন যুবক সদ্য গ্রাজুয়েশন শেষ করে ভাল একটি মার্কেটে একটি দোকান ভাড়া নিয়ে হার্ডওয়্যার ব্যবসা শুরু করে। দোকান মোটামুটি ভালই চলছিল। দোকান করার কয়েক মাস পর দোকানের কর্মচারীর মাধ্যমে এক অপরিচিত লোকের সাথে ফোনে কথা হয়। 

সেই অপরিচিত ব্যক্তি ফোনে বলে যে, সে কিছুদিন হলো ইউরোপ থেকে দেশে এসেছে। তার কাছে প্রায় ত্রিশ লক্ষ টাকা মূল্যমানের বিদেশী ডলার আছে। টাকার প্রয়োজন হওয়ায় সে ডলারগুলি জরুরী ভিত্তিতে এক্সচেঞ্জ করতে চায়। কিন্তু সে সদ্য ইউরোপ থেকে আসায় এবং দীর্ঘদিন প্রবাসে থাকায় জাতীয় পরিচয়পত্র বা ভোটার আই.ডি কার্ড করা সম্ভব হয় নাই।  

তাই সে বিদেশী ডলারগুলি ব্যাংকে বা এক্সচেঞ্জ অফিসে গিয়ে এক্সচেঞ্জ করতে পারছে না। সে অনেক কমদামে নামমাত্র মূলে ডলারগুলি এক্সচেঞ্জ করতে চায়। ডলার গুলি নিতে চাইলে দশ লক্ষ টাকা যোগার করে তার সাথে ফোনে যোগাযোগ করার জন্য বলে।

সদ্য গ্রাজুয়েশন শেষ করা যুবকটি চিন্তা করল এতদিন লেখাপড়া করার পর সাধারণ ব্যবসা বাণিজ্য করছি। অধিক টাকা আয় করতে পারছি কই ? এই সুযোগ হাতছাড়া করতে চাই না। যেই কথা সেই কাজ। এদিকে দোকানের কর্মচারী ঐ বিদেশ ফেরত প্রবাসীর পরিচিত বলে আশ্বস্ত করছে এবং বিভিন্নভাবে দোকান মালিককে ডলারগুলি নেওয়ার জন্য প্ররোচিত করতে থাকে। 

এই বিষয়ে অপরিচিত ব্যক্তি কাউকে কিছু না জানানোর জন্য বলে, এমনকি নিজের মা-বাবাকেও না। দোকান কর্মচারী সহ তার দেওয়া লোকেশনে যাওয়ার জন্য বলে। এভাবে কয়েকদিন মোবাইলে কথা চলতে থাকে। ইতিমধ্যে যুবকটি দশ লক্ষ টাকার মধ্যে প্রায় সাত লক্ষ টাকা জোগাড় করেছে বলে অপরিচিত লোক ও দোকান কর্মচারীকে জানায়। কথিত বিদেশ ফেরত ব্যক্তি তাতে রাজি হয়ে যায়। 

অপরিচিত লোকটি জানায় যে, আমি ডলারগুলি নিয়ে আসছি, আপনি টাকা নিয়ে অমুক জায়গায় আসুন। অপরিচিত ব্যক্তির কথামত সরল বিশ্বাসে যুবকটি দোকান কর্মচারীকে সাথে নিয়ে অপরিচিত ব্যক্তির দেওয়া লোকেশনের একটি রেস্তোরায় অবস্থান করে। 

কিন্তু সেখানে জনসমাগম থাকায় এবং এতগুলি ক্যাশ টাকা নিয়ে যুবকটি অন্য কোন জায়গায় যেতে রাজি না হওয়ায় ঐদিন সন্ধ্যা থেকে রাত অনুমান ১০.০০ টাকা থেকে ১১.০০ টা পর্যন্ত অপরিচিত ব্যক্তি যুবকটিকে বিভিন্নভাবে নির্জন ও সুবিধাজনক স্থানে নেওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু নির্জন স্থানে নিতে না পারায় অপরিচিত ব্যক্তি ঐদিন যুবকটির সাথে দেখা করে নাই এবং দূর থেকে যুবকটিকে চিনে রাখে।

ডলার নেওয়ার জন্য যুবকটির মনের অবস্থা এবং আগ্রহ দেখে কথিত বিদেশ ফেরত অপরিচিত ব্যক্তি যুবকটিকে পরের দিন ভোর বেলা ডলারগুলি টাকার বিনিময়ে এক্সচেঞ্জ করার জন্য বলে। 

এই যুবক অতিরিক্ত লোভে পরে যায় এবং দোকান কর্মচারীর অতিরিক্ত উৎসাহে উদ্দীপনায় কথিত বিদেশ ফেরত অপরিচিত ব্যক্তির সেই কথায়ও রাজী হয়ে যায়। 

পরের দিন কথামত ভোর ০৪.০০ টা থেকে ০৫.০০ টার মধ্যবর্তী সময়ে যুবকটি দোকান কর্মচারী সহ অপরিচিত ব্যক্তির দেওয়া ঠিকানার (একটি নির্জন স্থানে) নগদ টাকা নিয়ে অপরিচিত ব্যক্তির সাথে দেখা করে। 

ঐসময় সূর্য উদিত হয় নি, তাই অন্ধকার ছিল।অপরিচিত ব্যক্তির সাথে আরো দুইজন ছিল। একজন মোটর সাইকেলে বসা ছিল এবং মোটর সাইকেল চালু অবস্থায় ছিল। অপরিচিত ব্যক্তি অপর একজন ব্যক্তিসহ মোটর সাইকেল থেকে নেমে আসে। 

উভয় পক্ষে তাৎক্ষণিক কুশল বিনিময়ের সাথে সাথে দুই জনের মধ্যে একজন একটি দেশীয় গামছায় পোটলা আকারে পেছানো ডলারের প্যাকেটটির একপাশে সামান্য একটু খুলে (খুবই তড়িঘড়ি করে) যুবকের হাতে দিয়ে মোবাইলের আলোতে ডলার বলে জানায়। 

এরপর যুবকের নিকট থাকা সাত লক্ষ টাকা দুই জনের পটেকে নিয়ে দ্রুত চলে যাওয়ার সময় যুবকটি ডলারের পোটলাটি পুনঃরায় পরীক্ষা করে দেখে যে, উপরে কয়েকটি ডলার দিলেও ভিতরে সব কাগজ। 

এই অবস্থা যুবকটি ঐ তিন জনকে দৌঁড়ে ধরতে গেলেও তারা মোটর সাইকেলযোগে দ্রুত চলে যাওয়ায় ধৃত করা সম্ভব হয় নাই। তাৎক্ষনিক ঘটনার পর পর যুবকটির সাথে থাকা দোকান কর্মচারীও কৌশলে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। 

প্রতারক চক্র চাইলে এই যুবকটিকে টাকার ক্ষতির পাশাপাশি শারীরিক ক্ষতিও করতে পারত। তাই ছোট বড় যেকোন প্রলোভনে অতি আবেগী না হয়ে সাবধান থাকা জরুরী। এই পৃথিবী অনেক কঠিন রঙ্গমঞ্চ। এখানে চাইলে সিনেমার মত হঠাৎ বড়লোক হওয়া যায় না। 

কারো মিষ্টি কথায় লোভে পরে প্রতারণার ফাঁদে পড়ার আগে একটু চিন্তা করলে বুঝতে পারবেন যে, যারা এরকম বিদেশী মুদ্রা (ডলার/ রিয়াল/ রুপি ইত্যাদি) টাকায় রূপান্তর করতে চায়, তাদের জন্য বিভিন্ন মানি এক্সচেঞ্জ ও ব্যাংক রয়েছে। 

কেন তারা সাধারণ মানুষ খুঁজে খুঁজে কম দামে বা নামমাত্র মূল্যে বিদেশী মুদ্রা (ডলার/ রিয়াল ইত্যাদি) বিক্রয় করবে ? 
এদের কি লাভ ? 

এই রকম হাজারো ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটে চলেছে। তাই সচেতন থাকুন, সাবধান থাকুন। লোভে পরে প্রতারণার ফাঁদে পা দিবেন না।  

কয়েকটি পরিচিত দেশের নাম ও প্রচলিত মুদ্রার নাম নিচে তুলে ধরা হলো। তাছাড়াও বিশ্বের ভিন্ন ভিন্ন দেশে ভিন্ন ভিন্ন মুদ্রা প্রচলিত আছে।

  • বাংলাদেশের মুদ্রার নাম-টাকা।
  • ভারত, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তানের মুদ্রার নাম-রুপি।
  • মালয়েশিয়ার মুদ্রার নাম-রিঙ্গিত।
  • সিঙ্গাপুর, মুদ্রার নাম-ডলার।
  • চীনের মুদ্রার নাম-রেন্মিন্বি।
  • জাপানের মুদ্রার নাম-ইয়েন।
  • কোরিয়ার মুদ্রার নাম-ওন।
  • সৌদি আরব, ওমান, কাতার, ইরানের মুদ্রার নাম-রিয়াল।
  • লিবিয়া, সার্বিয়া, বাহরাইন, ইরাক, কুয়েত,  মুদ্রার নাম-দিনার।
  • সংযুক্ত আরব আমিরাত, মরক্কো-দিরহাম।
  • যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, কানাডা, জিম্বাবুয়ে, নামিবিয়ার মুদ্রার নাম-ডলার।
  • সুদান এর মুদ্রার নাম-পাউন্ড।
  • যুক্তরাজ্য এর  মুদ্রার নাম-পাউন্ড স্টার্লিং।
  • ইতালি, পর্তুগাল, গ্রীস, মন্টিনিগ্রো, স্পেন, বেলজিয়াম, জার্মানি, ফ্রান্স, ভ্যাটিকানসিটি, আয়ারল্যান্ড এর মুদ্রার নাম-ইউরো।

শেষ কথা হলো, পরিচিত হোক অপরিচিত কারো মিষ্টি কথায় লোভে পরে প্রতারণার স্বীকার হবেন না। কেউ এই ধরণের প্রতারণার স্বীকার হলে আইনানুগ প্রতিকার পেতে নিকটস্থ থানায় যোগাযোগ করুন। 

পোস্টটি ভাল লাগলে শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করা হলো। 

ধন্যবাদ। 

Comments

Popular posts from this blog

জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ কি জেনে রাখুন।

মহামঙ্গল সূত্র পালি থেকে বাংলা-২০২১।

নাগরিক পরিচিতি ফরম কেন প্রয়োজন।